সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে চাল ও ডিমের দাম বেড়েছে। কমেছে মুরগি ও পেঁয়াজে দাম। এছাড়াও অপরিবর্তিত রয়েছে অন্যান্য পণ্যের দাম। শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার ও পল্লবী এলাকা ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে। এসব বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি।
ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। পিয়াজ-রসুন বিক্রেতা কবির হোসেন বলেন, বাজারে বিধি-নিষেধের প্রভাব পড়েনি। আমদানি বেশি থাকায় কমেছে রসুন ও পেঁয়াজের দাম। বাজারে বেড়েছে ডিমের দাম। লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা।
সোনালী (কক) মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ টাকায়। বাজারে কমেছে মুরগির দাম। ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা। ১০ টাকা দাম কমে সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়। ১১ নম্বর বাজারের মুরগি বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, এখনো বাজারে বিধি-নিষেধের প্রভাব পড়েনি। তবে সম্ভাবনা আছে।
শীত বাড়ায় কমেছে মুরগির দাম। আবারও বাজারে বেড়েছে চালের দাম। বাজারে চালে কেজিতে বেড়েছে ১ টাকা। মিরপুর ১১ নম্বর বাজারে চাল বিক্রেতা কালাম সরকার বলেন, বাজারের সব ধরনের চালে কেজিতে ১ টাকা করে বেড়েছে। পাইকাররা বলছে বাজারে ধানের দাম বাড়ায় বেড়েছে চালের দাম। চালের দাম বাড়ার মূল কারণ সিন্ডিকেট, এ ছাড়া আর কিছুই নয়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।